সেনা বাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ প্রাথমিক আলোচনা
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকোন একটি দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব সে দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর ন্যাস্ত থাকে। এ দায়িত্ব পালনে সে দেশের সশস্ত্র বাহিনী সর্বাত্বকভাবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়কে সহযোগিতা করে। আমাদের দেশের রয়েছে একটি শক্তিশালী সশস্ত্র বাহিনী। আমাদের সাহসী ও দূর্বার সশস্ত্র বাহিনী আমাদের গর্ব। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর রয়েছে তিনটি বিভাগ। এ তিনটি বিভাগ হচ্ছে-
১.সেনা বাহিনী;
২.নৌ-বাহিনী এবং
৩.বিমান বাহিনী
এ তিনটি বাহিনীর সদর দপ্তরই ঢাকায় অবস্থিত। নিম্নে সশস্ত্র বাহিনী সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাবলি প্রদান করা হল”
১.বাংলাদেশে জাতীয় সংহতি দিবস পালন করা হয়-৭ নভেম্বর।
২.বাংলাদেশে প্রতি বছর সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়-২১ নভেম্বর।
৩.বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বোর্ডের সদর দপ্তর অবস্থিত-১৬০, কাকরাইল, ঢাকা-১০০০।
৪.বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী মিশনে কাজ করে আসছে। -১৯৮৮ সাল।
৫.বাংলাদেশ প্রথম কাজ করে United Nation Iran-Iraq Military Observer Group (UNIMOG) মিশনে. .
৬.বাংলাদেশে এ পর্যন্ত জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণ করেছে-৪৫টি।
৭.বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের সৈন্য রয়েছে-১২ দেশে ১৩টি মিশন।
৮. জাতিসংঘের মিশনে বাংলাদেশি নারীরা প্রথম অংশগ্রহণ করে- UNIAET (পূর্ব তিমূর)।
৯.শিখা অীনর্বাণ অবস্থিত-ঢাকা, সেনানিবাসে।
১০.সেনা কল্যাণ ভবন অবস্থিত-ঢাকা, মতিঝিল।
১১.বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ-ফিল্ড মার্শাল।
১২.বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সর্বোচ্চ পদ-মার্শাল অব দ্য এয়ার ফোর্স।
১৩.বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর সর্বোচ্চ পদ-এডমিরাল অব দ্য ফ্লিট।
১৪.সেনাবাহিনীর জেনারেল পদের সমপর্যায়ের নৌ-বাহিনীর পদ-এডমিরাল।
১৫.সেনাবাহিনীর জেনারেল পদের সমপর্যায়ের বিমান বাহিনীর পদ-এয়ার মার্শাল।
১৬.বর্তমানে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর প্রধানের পদবী-জেনারেল।
১৭.বর্তমানে বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর প্রধানের পদবী-এয়ার মার্শাল।
১৮.বর্তমানে বাংলাদেশের নৌ-বাহিনীর প্রধানের পদবী ভাইস এডমিরাল।
১৯.’টাস্কফোর্স’ হলো সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সম্মিলিত দল।
২০. ISSB হলো-সামরিক বাহিনীতে নিয়োগ ও বাছাই বোর্ড
২১. ISSB এর পূর্ণরূপ- Inter Service Selection Board .
২২. ব্ল্যাক আউট হলো-গোপন স্থান থেকে আকস্মিক আক্রমণ চালানো।
২৩. ’কো সাউথ-৯৮ হলো-বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্র যৌথ সামরিক মহড়া।
২৪.বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে ’মিগ-২৯’ সংযোজিত হয়-২৩ মার্চ, ২০০০ সালে।
২৫. বাংলাদেশ ’মিগ-২৯’ যুদ্ধ বিমান ক্রয় করে রাশিয়া থেকে।
২৬.প্যারাসুটের সাহায্যে ধ্বংসপ্রাপ্ত বিমান থেকে অবতরণকে বলে-বেলআউট।
Best regards,
Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/