মৌখিক পরীক্ষা (Defense Guide)

১.মৌখিক পরীক্ষা: মৌখিক পরীক্ষার স্বরূপ : মৌখিক পরীক্ষা  হলো কর্মক্ষেত্রে উপযুক্ত লোক বাছাইয়ের একটি সর্বসম্মত পদ্ধতি। কর্মক্ষেত্রে উপযুক্ত ...

বন্ধুদের মধ্যে মধ্যমণি হওয়ার জন্য করণীয় টেকনিক (ডিফেন্স গাইড)

 বন্ধুদের মধ্যে মধ্যমণি হওয়ার জন্য করণীয় টেকনিক (ডিফেন্স গাইড)

বন্ধুদের মধ্যে মধ্যমণি হওয়ার জন্য করণীয় টেকনিকগুলো হল-


http://joinbddefense.blogspot.com/search/label/Learn%20How%20to%20join

বন্ধুদের মধ্যে
১.অপরিচিত কে প্রথমে স্বাগত জানানো
২.অপরিচিত ব্যক্তির ব্যক্তিগত তথ্য জানতে চাওয়া।
৩.অপরিচিত ব্যক্তির কোন না কোন ত্রুটি লক্ষ্য করতে পারা এবং মার্জিত ভাষায় সুন্দরভাবে তা জানানো।
৪.অপরিচিতের মনে আঘাত লাগতে পারে এ রকম কোন কথা না বলা।
৫.প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে অপরিচিত ব্যক্তিকে সাহায্য করতে এগিয়ে যাওয়া
.সুন্দর উচ্চারণ ও বাচন ভঙ্গি। উচ্চারণে আঞ্চলিকতার টান না থাকা।
৭.প্রবাদ বাক্য ও বাগধারা অধিক জানা। কথা প্রসঙ্গে উপযুক্ত স্থানে উপযুক্ত প্রবাদ বাক্য ও বাগধারা প্রয়োগ করতে পারা।
৮.চুটকি ও ছোট ছোট গল্প জানা যাতে যথাস্থানে চুটকি বা গল্প বলা যেতে পারে।
৯.মূলত পোশাক, আচরণ ও ভাষা প্রয়োগ দ্বারাই একজন ব্যক্তি অপর ব্যক্তি মনে স্থান করে নিতে পারে।
http://joinbddefense.blogspot.com/search/label/Learn%20How%20to%20join


Best regards,

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানো (ডিফেন্স গাইড)

নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানো (ডিফেন্স গাইড)
নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানো
নির্ধারিত স্থানে পৌছার সংগে সংগে প্রার্থী যে টেস্টের সম্মুখীন হয় সেটা হচ্ছে নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানো। এটা ঠিক অফিসিয়াল কোন টেস্ট নয়। তবে এর গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ পরবর্তী প্রতিটি টেস্টে প্রার্থীর নিজেকে খাপ খাওয়ানোর সাফল্যের প্রভাব এতে লক্ষ্য করা যাবে।
http://joinbddefense.blogspot.com/search/label/Learn%20How%20to%20join

নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর লক্ষ্যে করণীয় কাজগুলো হল-
১.বাসা থেকে রওয়ানা দেয়ার সময় আরামদায়ক অথচ শোভন, শালীন রং ও ডিজাইনের জামা-জুতা পরিধান করে রওয়ানা হতে হয়।
২.সেনাবাহিনীতে যেহেতু চুল ছোট রাখে, সেহেতু ’কল আপ লেটার’ পাওয়ার পর পরই চুল ছোট করে ফেলা ভাল।
৩.নির্ধারিত স্থানে নির্ধারিত সময়ের কিছুক্ষণ আগে পৌছাতে পারলে একটু সুবিধা পাওয়া যায়। সেটা হচ্ছে পরবতী সময় যারা আসবে তাদেরকে স্বাগত জানাবার সুবিধা। ঐ রকম একটা অপরিচিত স্থানে যে স্বাগত জানাবে তাকে সবাই পছন্দ করবে এটা জানা কথা। অর্থাৎ এই টেকনিকের মাধ্যমে অন্য প্রতিযোগীদের নিকট তুমি তোমাকে গ্রহণীয় করে তুলতে পারছ।
৪.এতাপূর্বে উপস্থিত প্রার্থীদের সংগে স্মিতহাস্যে সম্ভাষণ জানাবে এবং পরিচিত হতে হবে। এ পর্যয়ে কোন মাধ্যম ব্যবহার করা উচিত নয়। নিজেই স্বতঃস্ফূর্তভাবে সবার সংগে পরিচিত হবে।
৫.প্রার্থী যদি মনে মনে ভাবে যে, এই পরিচিত হওয়া, প্রতিযোগীদের মনে দাগ কাটতে পারা, প্রতিযোগিদেরকে পিকনিকের মেজাজে মাতিয়ে রাখা প্রকৃত পক্ষেই একটা পরীক্ষা, তবে সে এতে কৃতকার্য হতে পারবে। প্রার্থীকে তার এই কার্যক্রম  এর শেষ দিন পর্যন্ত বজায় রাখতে হবে। তা হলেই প্রার্থী যে উদ্দেশ্যে  ইন্টারভিউ দিতে গিয়েছে তা সফল হওয়া বিশেষ সম্ভাবনা থাকবে।

Best regards,

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

ISSB এর জন্য উপস্থিত হওয়া। (Defense Guide)

 ISSB এর জন্য উপস্থিত হওয়া। (Defense Guide)
 ISSB এর জন্য উপস্থিত হওয়া।

লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রথমে দৈনিক পত্রিকায় ছাপা হয়। এরপর পরীক্ষার্থীদের ব্যক্তিগতভাবে চিঠি দিয়ে জানানো হয়।
১. লিখিত পরীক্ষার ফলাফল এবং আগামীতে করণীয় নির্দেশাবলী সম্বলিত এ চিঠিতে
প্রার্থীকে তার উত্তীর্ণতার কথা জানানো হয়।
২. প্রার্থীকে নির্ধারিত স্থান ও সময়ে ISSB Test  এর জন্য উপস্থিত হতে বলা হয়।
ক. কখনো নির্ধারিত দিনের অপরাহ্নে পৌথাতে বলা হয়। এর রকম অবস্থায় রাত্রিবাসের পর পরদিন সকাল থেকে টেস্ট শুরু হয়।
খ.কখনো নির্ধারিত দিনের প্রত্যুষে পৌছাতে বলা হয়। এর রকম অবস্থায় পৌছানোর অল্প সময় পরেই টেস্ট শুরু হয়।
গ.প্রার্থীকে তার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সংগে নেয়ার তালিকা দেয়া হয়। প্রার্থীকে ঐ সমস্ত জিনিসপত্র নিয়ে যেতে হয়।
 ISSB Test  এর জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের নির্ধারিত স্থান/সংরক্ষিত ব্যারাকে উপস্থিত হতে বলা হয়। এ স্থানটি সাধারণত জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত এলাকা নয়।
ISSB Test  এর জন্য উপস্থিত সকল প্রার্থীকেই মানসিকভাবে ৩ দিন থাকা এবং বিভিন্ন টেস্টে  অংশগ্রহণ করার প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হয়। নির্ধারিত স্থানে উপস্থিতির সংগে সংগে প্রার্থীকে স্বাগত জানানো হয়। এরপর তাকে তার জন্যে নির্ধারিত স্থানে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রার্থী তার ব্যক্তিগত জিনিসপত্র রেখে নতুন পরিবেশে নিজেকে খাপ খাওয়াতে ব্যপৃত হয়।
Best regards,

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

ISSB Interview (Defense Guide)

ISSB Interview (Defense Guide)
ISSB  দ্বারা ‘Inter Service Selection Board/ আন্তঃবাহিনী নির্বাচনী পর্যদ’ বুঝায়। অর্থাৎ সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন পদে প্রার্থী বাছাই করার জন্য এটি একটি নির্বাচনী বোর্ড।
 এই বোর্ড প্রার্থী নির্বাচনের জন্য বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিয়ে থাকে। যেমন-
ক. স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার। এটি দু’দফায় হয়। সর্ব প্রথমে ও সর্বশেষে। যথাক্রমে : প্রাথমিক ও চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার নামে।

http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more



খ. লিখিত পরীক্ষা।
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

গ. বুদ্ধিমত্তা (I, Q) পরীক্ষা।
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

ঘ. মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা ও
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

ঙ. শারীরিক সামর্থ্য যাচাই।
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আর্মি, এয়ারফার্স ও নেভির অফিসার পদে; আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল সার্ভিস, আর্মড ফোর্সেস নাসির্ং সার্ভিসে ( এ এফ. এন. এস. ) এবং এডুকেশন, ইঞ্জিনিয়ার্স ও মেডিকেল কোরে যোগদানেচ্ছুক সকল প্রার্থী/ প্রার্থীনিকে ISSB  ইন্টারভিউতে উত্তীর্ণ হতে হয়।
উপরোক্ত সার্ভিস সমূহে প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ISSB ইন্টারভিউ হচ্ছে তৃতীয় কার্যক্রম।
এর পূর্বে ছিল প্রাথমিক নির্বাচন ও লিখিত পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হয়েছে শুধু তাদেরকেই  ISSB ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হয়।
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

দেশব্যাপী ১১টি কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা এবং তৎপূর্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হলেও একমাত্র ঢাকা সেনানিবাসেই ISSB ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হয়।
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

ক্যাডেট কলেজের কতিপয় প্রার্থী ও বিএনসিসি ক্যাডেট ছাড়া অন্য কারো পক্ষেই ISSB ইন্টারনভিউ সম্মন্ধে কোন ধারণা করা বা অনুশীলন থাকার কথা নয়। কেননা ওঝঝই ইন্টারভিউ টেস্ট আইটেমগুলো সম্পূর্ণ ভিন্নধরনের। সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছাত্র/প্রার্থীরা এ সব টেস্ট সম্মন্ধে সাধারণত কল্পনাও করে না বা স্বপ্নেও দেখে না। এ এক সম্পূর্ণ নতুন জগত। নতুন ধরনের পরীক্ষা পদ্ধতি। ISSB ইন্টারভিউ টেস্টসমূহের অপরিচিত এবং শারীরিক কার্যক্রমে ব্যায়ামের অনভ্যস্তরা প্রার্থীদের মনে যথেষ্ট র্ভীতি ও সংশয় সৃষ্টি করে। ডিফেন্স গাইড অনুসরণে প্রার্থী/প্রাথিনীদের মন থেকে এই সংশয় ও ভীতি দূর হয়ে যাবে।

ISSB ইন্টারভিউর জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদেরকে চিঠি মারফতে তাকে ঢাকা সেনানিবাসের ঠিক কোন জায়গায় কবে/ কখন ও আনুসঙ্গিক কি কি জিনিসি পত্র নিয়ে উপস্থিত হতে হবে তা জানিয়ে দেয়া হয়।
ISSB ইন্টারভিউর জন্য উপস্থিত প্রার্থীকে ইন্টারভিউর স্থানে 3/4 দিন অবস্থানের প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হয়। ইন্টারভিউর মূল কার্যক্রম চলে ৩ দিন ধরে। ISSB ইন্টারভিউর সকল কার্যক্রমকে ঐ ৩ দিনে ভাগ করে নেয়া হয়।
প্রথম দিনের প্রথমমাংশে আই কিউ (I, Q) এবং Personal Memorable incident/দেশের চলতি কোন সমস্যার উপর চধৎধমৎধঢ়যParagraph লেখার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মূলত I.Q. Test এর ফলাফেলের উপর নির্ভর করে কম বুদ্ধিসম্পন্ন প্রার্থীদের বাদ দেয়া হয়। দিনের দিত্বীয়াংশের I.Q. Test  এ টিকে যাওয়া প্রার্থীদের Psychological Test  অনুষ্টিত হয়।
দ্বিতীয় দিন সবচেয়ে বেশি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে ব্যক্তিগত বক্তৃতা, দলগত আলোচনা ডেপুটি প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্টের মৌখিক পরীক্ষা তাছাড়াও মাঠ পর্যায়ের শারীরিক কার্যক্রমের মধ্যে অর্ধদলীয় কার্য বক্তিগত প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।
http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB_27.html#more

উপযুক্ত কার্যক্রমসমূহ থেকে একজন প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তার প্রখরতা, শারীরিক সক্ষমতা এবং মনস্তত্ত্বের পর্যায় অনুধাবন করার চেষ্টা করা হয়। তৃতীয় দিনে প্ল্যানিং টেস্ট কমান্ড টাস্ক ও আত্ম সমালোচনা রয়েছে। এ সব কার্যক্রম থেকে একজন প্রার্থীর তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধানের যথার্থ পরিকল্পনা করার বিচক্ষণতা এবং নেতৃত্বদানের ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়ে থাকে।
ঢাকা সেনানিবাসে ৩ দিন ধরে পরিচালিত কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন প্রার্থীর
১.বুদ্ধিমত্তা
২.মনস্তত্ত্ব
৩.সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা প্রস্তুত করা ও নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা
৪.শারীরিক সামর্থ্য এবং ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষমতা যাচাই করে থাকে।
উপযুক্ত সকল বিষয়ে ভাল নম্বর পেতে হলে একজন প্রার্থীকে নিয়মিত পাঠ গ্রহণ ও মাঠ পর্যায়ের অনুশীলন নিতে হবে। আমাদের এই ওয়েব সাইট অনুসরণ করলে লিখিত ও মৌখিক অংশে পূর্ণ সাফল্য লাভের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা থাকবে। তাছাড়া প্রার্থীকে মাঠ পর্যায়ের বিষয়গুলো স¤œন্ধে স্বচ্ছ ধারণা দেবে।

Best regards,

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

মৌখিক পরীক্ষার নমুনা

মৌখিক পরীক্ষার নমুনা
http://joinbddefense.blogspot.com/
বিসিএস ক্যাডারের একটা পদে প্রার্থী নির্বাচনে মৌখিক পরীক্ষার নমুনা:
প্রথমে পরীক্ষার্থী কক্ষে প্রবেশ করে পরীক্ষকগণের উদ্দেশ্যে সালাম দিবেন।
পরীক্ষার্থী বোর্ডের চেয়ারম্যান সালামের জবাব দিয়ে তাকে তার জন্য নির্ধারিত আসনে বসার অনুমতি দিবেন। তখন প্রার্থী তাঁর মূল সার্টিফিকেটগুলো চেয়ারম্যানের নিকট প্রদান করবেন। তারপর চেয়ারম্যান মহোদয় তাঁকে প্রশ্ন করতে শুরু করবেন।
চেয়ারম্যান : আপনার নাম কি?
প্রার্থী : আমার নাম আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার বিজয়।
চেয়ারম্যান : বিজয় শব্দের অর্থ কি?
প্রার্থী : জয়ী।
চেয়ারম্যান :আপনার নামের প্রথম ভাগ একজন মনীষীর পিতার নামের সাথে সম্পৃক্ত। আপনি তাঁর পরিচয় জানেন কি?
প্রার্থী : জ্বী হ্যাঁ, তিনি আমদের প্রিয় নবী (সঃ) এর পিতা আব্দুল্লাহ।
চেয়ারম্যান : আমাদের প্রিয় নবী (সঃ) কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
প্রার্থী : ৫৭০ খ্রিঃ।
চেয়ারম্যান : তাঁকে মদিনা ও মক্কাবাসীরা কি নামে ডাকত?
প্রার্থী : আল-আমিন।
চেয়ারম্যান : আল-আমিন শব্দের অর্থ কি?
প্রার্থী : বিশ্বাসী।
চেয়ারম্যান : নবীজী জন্মলাভের পূর্বে সে যুগকে কি নামে অভিহিত করা হত?
প্রার্থী :আইয়ামে জাহিলিয়াত বা অজ্ঞতার যুগ।
চেয়ারম্যান : এ যুগে একজন বিখ্যাত কবি ছিলেন। আপনি তাঁর নাম জানেন কি?
প্রার্থী : জ্বী হ্যাঁ, তিনি প্রখ্যাত কবি ইমরুল কায়েস।
দ্বিতীয় পরীক্ষক:
আপনার বাড়ি কোন জেলায়?
প্রার্থী : ফরিদপুর জেলায়।
দ্বি:প্র: এই জেলায় একজন মহৎ মনীষী জন্মগ্রহণ করেছে। আপনি তাঁর নাম জানেন?
প্রার্থী : জ্বী জানি। তিনি হযরত শেখ ফরিদ (রাঃ)
দ্বি:প: এ জেলায় দু’একজন পীর মুরশিদের নাম বলবেন কি?
প্রার্থী : জ্বী, হাজী শরীয়তুল্লাহ ও পীর দুদু মিয়া।
দ্বি:প: দুদু মিয়ার আন্দোলনের নাম কি?
প্রার্থী: ফরায়েজী আন্দোলন।
দ্বি:প: এ জেলার কয়েকজন সাহিত্যিকের নাম বলবেন?
প্রর্থী : জ্বী। ড. এনামুল হক হুমায়ুন কবির, আলাওল প্রমুখ।
তৃতীয় পরীক্ষক:
আপনি কোন বিষয়ের ওপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায় পড়াশুনা করেছেন?
প্রার্থী: বাংলা ভাষা ও সাহিত্য।
তৃ:প: সাহিত্যের যুগ বিভাগের ধারণার যৌক্তিকতা কতটুকু?
প্রার্থী: সাহিত্যের যুগ বিভাগের ধারণার যৌক্তিকতা বিশিষ্ট পন্ডিতদের মধ্যে যুগ বিভাগ নিয়ে মতান্তর থাকলেও সবাই যুগবিভাগের যৌক্তিকত স্বীকার করেন। আমার মতামতও তাই।
তৃ:প: চর্যাপদের বিষয়বস্তু কি ছিল?
প্রার্থী: সাধন-ভজন সংক্রান্ত।
তৃ:প: চর্যার পদকর্তারা কোন মতবাদে বিশ্বাসী ছিলেন?
প্রার্থী : সহজয় মতবাদে।
তৃ:প: চর্যাপদের অনেক বাক্য আজও প্রবাদবাক্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আপনি এর একট দৃষ্টান্ত দিবেন?
প্রার্থী: জ্বী। আপনা মাসে হরিণা বৈরী।
তৃ:প:শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন কাব্য কে লিখেছেন?
প্রার্থী:বডু– চন্ডীদাস।
তৃ:প: এর প্রধান চরিত্র কে কে?
প্রার্থী: শ্রীকৃষ্ণ, রাধা ও বড়াই।
তৃ:প:আাওলের একট গ্রন্থের নাম বলুন?
প্রার্থী:পদ্মাবতী।
তৃ:প:‘পদ্মাবতী’ গ্রন্থের কবি কে?
প্রার্থী : জায়সী।
তৃ:প: পদ্মাবতী কোন ভাষা থেকে অনূদিত?
প্রার্থী: হিন্দি।
তৃ:প: এ গ্রন্থের মূল নাম কি?
প্রার্থী: পদুমাবৎ।
তৃ:প: কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
প্রার্থী:অগ্নিবীণা।
তৃ:প:অগ্নিবীণার প্রথম কবিতা কি?
প্রার্থী:প্রলয়োল্লাস।
তৃ:প: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কবে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন?
প্রার্থী: ১৯১৩ সালে।
তৃ:প:ইংরেজ সরকার তাকে কি উপাধি দেন?
প্রার্থী: নাইট।
তৃ:প:তিমির হননের কবি কে?
প্রার্থী: জীবনানন্দ দাশ।
তৃ:প: বাংলা ভাষার ইতিবৃত্ত কোন ধরনের গ্রন্থ?
প্রার্থী:গবেষণামূলক।
তৃ:প: গৌড়ীয় ব্যাকরণ কে লিখেছেন?
প্রার্থী: রাম মোহন রায়।
চতুর্থ পরীক্ষক :রামমোহন রায়ের সমসাময়িক একজন সমাজ সংস্কারক ও শিক্ষাবিদের নাম বলুন।
প্রার্থী: পন্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
চ:প: বিদ্যাসাগর কি নিয়ে আন্দোলন করেন?
প্রার্থী:বিধবা বিবাহ নিয়ে।
চ:প: তিনি সার্থকতা লাভ করেছিলেন কি?
প্রার্থী:জ্বী হ্যাঁ।
চ:প: উপমহাদেশে কবে প্রথম স্বাধীনতা সংগ্রাম সংঘটিত হয়?
প্রর্থী: ১৮৫৭ সালে।
চ:প:এ সংগ্রামের নাম কি?
প্রার্থী: সিপাহী বিদ্রোহ।
চ:প: মোগল সাম্রাাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা কে?
প্রার্থী: জহির উদ্দীন মোহাম্মদ বাবর।
চ:প: কবে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সূর্য অস্তমিত যায়?
প্রার্থী: ১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুন।
চ:প: কোথায়?
প্রার্থী: পলাশীর আম্রকাননে।
চ:প: কত তারিখে মুজিব নগর সরকার ঘোষণা করা হয়?
প্রার্থী : ১৯৭১ সালের ১৭ ই এপ্রিল।
চ:প: মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট কে ছিলেন?
প্রার্থী: সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
চেয়ারম্যান: আলান্টা অলিম্পিকে কোন দেশে বেশি স্বর্ণপদক পায়?
প্রার্থী: যুক্তরাষ্ট্র।
চেয়ারম্যান: সার্কের সচিবালয় কোথায়?
প্রর্থী:কাঠমুন্ডুতে।
চেয়ারম্যান:সার্কের পরবর্তী শীর্ষ সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?
প্রাথী: নেপালে।
চেয়ারম্যান : পুশইন সম্পর্কে আপনার মন্তব্য কি?
প্রার্থী: অমানবিক অবন্ধুসুলভ এবং ক্ষমতার দাপটে পড়শী দেশকে কাবু করা।

চেয়ারম্যান:আপনি আসুন। আপনাকে ধন্যবাদ।
প্রার্থী: আপনাদেরও ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম।

Best regards,
Md Hridoy Hossain
Blogger

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
hridoythebest5@gmail.com
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

মৌখিক পরীক্ষার দিন পরীক্ষার্থীর করণীয়-ডিফেন্স গাইড

মৌখিক পরীক্ষার দিন পরীক্ষার্থীর করণীয়-ডিফেন্স গাইড
মৌখিক পরীক্ষার দিন প্রার্থীর করণীয় অনেক কর্তব্য থাকে। আগে থেকে সে যদি সব ঠিকঠাক না করে রাখে তবে সেদিন তার জন্য নানা রকম বিপত্তিজনক পরিস্থিতির জন্ম দিতে পারে। এজন্য পরীক্ষার দিন করণীয় কর্তব্য সম্পর্কে তার ধারণা গুছোলো থাকা বাঞ্চনীয়। যেমন-
১.কোন অজানা অচেনা জায়গা হলে পরীক্ষার কেন্দ্র সম্পর্কে আগের দিন ধারণা নেয়া বা চিনে নেয়া ভাল।
২.মৌখিক পরীক্ষার আগের রাতে বেশি রাত না জাগাই ভাল।
৩.ঐরাতে সনিদ্রা হওয়া দরকার যাতে তার মস্তিষ্ক ঠান্ডা থাকে।
৪. সকালের কাজকর্ম সেরে কম করে হলেও আধ ঘন্টা আগে পরীক্ষা হলে যাওয়া ব্যঞ্চনীয়।
৫. প্রার্থীর হাসিখুশি থাকা ভাল।
৬. অন্যান্য পরীক্ষার্থীদের সাথে পরিমিত পর্যালোচনা আলাপ করা যেতে পারে।
৭.অন্যের কাজ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জেনে নেয়া ভাল। তবে নিজের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত অন্যকে জানানো উচিত নয়।
৮. পরীক্ষার হলের সামনে চিৎকার করে কথা বলা, উচ্চহাসি দেয়া বা অপ্রয়োজনীয় ও অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা করা উচিত নয়।
৯. নিজেকে অপরের কাছে বেশি প্রকাশ করা উচিত নয়।
১০.পান বা সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস থাকলে পরীক্ষার দিন তা না করাই ভাল।
১১.পরীক্ষা দেরীতে শুরু হলে অস্থিরতা দেখানো উচিত নয়।
১২.পরীক্ষা হলে প্রবেশের আগে সার্টিফিকেটগুলো ও পোশাক পরিচ্ছদ ঠিক আছে কিনা তা মিলিয়ে নেয়া ভাল।
১৩. যদি দরজা খুলে হলে প্রবশে করতে হয় তবে পরীক্ষার্থীকে প্রবেশ করার পর দরজাটা বন্ধ করতে হবে।
Best regards,

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

মৌখিক পরীক্ষার্থী পরীক্ষকের সামনে কিভাবে জবাব দিবেন? (ডিফেন্স গাইড)

মৌখিক পরীক্ষার্থী পরীক্ষকের সামনে কিভাবে জবাব দিবেন? (ডিফেন্স গাইড)
মৌখিক পরীক্ষা চলাকালীন সময় পরীক্ষার্থীকে খুবই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
নিজেকে যথাসম্ভব সংযত রেখে ধির-স্থির ভাবে প্রজ্ঞা ও বুদ্ধিমত্তার উত্তম স্বাক্ষর উপস্থাপিত করে প্রার্থিত চাকুরীতে ঠাঁই করে নেয়ার মানসিকতা সুদৃঢভাবে পোষন করতে হবে। এজন্য তার করণীয় অনেক যুুক্তিযুক্ত কর্মাদি রয়েছে। যেমন-
১.কক্ষে প্রবেশ করে পরীক্ষকগণের সামনে দাঁড়িয়ে সালাম দিতে হবে
২. সালাম দেয়ার পর পরীক্ষকগণ বসতে বললে বসতে হবে।
৩. নতুবা খানিকক্ষণ অনুমতি পাওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে থেকে অনুমতি না পেলে অনুমতি প্রার্থনা করতে হবে।
৪.অনুমতি পাওয়ার আগে কোন ক্রমেই চেয়ারে বসা যাবে না।
৫.প্রশ্নের জবাব শান্তভাবে আত্মবিশ্বাসের সাথে দিতে হবে।
৬. কোন অবস্থাতেই নিজেকে দুর্বল ভেবে দুর্বলতা প্রদর্শন করা যাবে না।
৭. অতি ত্বরিত  না হয়েও দ্রুততার সাথে এবং অল্প বা শ্লথ  না হয়েও শান্তভাবে  উত্তর দেয়া যেতে পারে।
৮.অতি সুকৌশলে নিজের বুদ্ধিমত্তা এবং উত্তম গুণাবলী ও জ্ঞানের পরিধি সম্পর্কে পরীক্ষকগনকে ধারনা দিতে হবে।
৯.আত্মবিশ্বাসের সাথে শান্ত ও ভদ্রভাবে উত্তর দেয়ার ক্ষমতা থাকা বাঞ্চনীয়।
১০.প্রার্থীর চিত্তাকর্ষকভাবে উত্তর দেয়ার ক্ষমতা থাকা প্রয়োজন।
১১.ত্বরিত ও দীর্ঘ না হয়ে সংক্ষিপ্ত ও আসল বিষয়বস্তুর প্রতি দৃষ্টি রেখে যতাযথ উত্তর দিতে হবে।
১২.প্রয়োজনবোধ পরীক্ষার্থীকে ব্যাপক বিস্তৃত আকারে উত্তর দিতে হতে পারে কিন্তু তা মাত্রাতিরিক্ত দীর্ঘ ও এক ঘেঁয়ে ও বিরক্তিকর না হওয়া ভাল।
১৩.যুক্তির সাথে বক্তব্যকে সুপ্রতিষ্ঠিত করা উচিত।

http://joinbddefense.blogspot.com/2016/04/ISSB.html
১৪.গোঁড়ামি বা অসার বাক-বিতন্টডা পরিহার করা বাঞ্চনীয়।
১৫.সকল অবস্থায় স্বাভাবিক মানসিকতা বজাড় রাখার চেষ্টা রাখতেহবে।
১৬.তাকে অবশ্যই উদ্যম, সাহস ও আত্মবিশ্বাস বজায় রাখতে হবে।
১৭.অনেক সময় সাক্ষাৎকার পরীক্ষার পরিবেশকে প্রার্থীর পক্ষে সহজ করার জন্য পরীক্ষক দু’একটি রসিকতা করে থাকেন। এ সুযোগে প্রার্থীও সম্ভব হলে রসিকতা করে তার সদালাপী আচর ব্যবহার প্রমান দিতে সচেষ্ট থাকবে।
১৮.অনেক সময় প্রার্থী জবাব দিতে অপারগ হলে পরীক্ষক সঠিক জবাবের দিকে ইঙ্গিত করেন এবং প্রার্থীর জানা বিষয়ের দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। প্রার্থীকে সতর্ক হয়ে ইঙ্গিতের প্রতি নজর দিয়ে যোগ্যতার প্রমান রাখতে সচেষ্ট হতে হবে।
১৯. বিনীতভাবে কথোপকথন করতে হবে।
২০.বিদায় নেয়ার সময় ধন্যবাদ দেয়ার পর সালাম দিয়ে বিদায় নিতে হবে।
Best regards
Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/


People Came Here By Searching 
ISSB, Viva, Recent Exam, Exam Question, Join Army, Join Navy, Join Air Force, Join BGB, Join Bangladesh Police, Join Fire Service, Join BNCC, Join Ansar Battalian, Recent Exam of Army, Recent Exam of  Navy, Recent Exam of  Air Force, Recent Exam of  BGB, Recent Exam of  Bangladesh Police, Recent Exam of  Fire Service, Recent Exam of  BNCC, Recent Exam of  Ansar Battalian, মৌখিক পরীক্ষার প্রশ্ন, মৌখিক পরীক্ষায় কি কি প্রশ্ন আসে?, বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন, পরীক্ষার প্রশ্ন, মৌখিক পরীক্ষায় কিভাবে জবাব দিতে হয়?, 
Read More

মৌখিক পরীক্ষার্থীর পোশাক পরিচ্ছেদ (ডিফেন্স গাইড)

মৌখিক পরীক্ষার্থীর পোশাক পরিচ্ছেদ (ডিফেন্স গাইড)
মৌখিক পরীক্ষার জন্য পোশাক একটি গুরুত্ব বিষয়। এজন্য উপযুক্ত পোশাক পরিধানের ব্যাপারে পরাীক্ষার্থীকে সজাগ থাকতে হবে। কারণ, অনেক ক্ষেত্রে নিজের ব্যক্তিত্বকে প্রকাশ করার জন্য পোশাক নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখে। এজন্য পোশাক পরিধানের ব্যাপারে পরীক্ষার্থীকে কিছু নিয়ম রীতি অনুসরণ করতে হয়। যেমন-
১.মৌখিক পরীক্ষার জন্য পোশাক একটি গুরুত্ব বিষয়। এজন্য উপযুক্ত পোশাক পরিধানের ব্যাপারে পরীক্ষার্থীকে সজাগ থাকতে হবে। কারণ, অনেক ক্ষেত্রে নিজের ব্যক্তিত্বকে প্রকাশ করার জন্য পোশাক নেতৃস্থানীয় ভূমিকা রাখে। এজন্য পোশাক পরিধানের ব্যাপারে পরীক্ষার্থীকে কিছু নিয়ম নীতি অনুসরণ করতে হয়। যেমন-
ক.এমন পোশাক পরা উচিত নয় যাতে পরীক্ষার্থীকে ভাড়ের মত দেখায়।
খ.আবার এমন পোশাক পরা উচিত নয় যাতে তার ব্যক্তিত্বকে হালকা করে দেয়।
গ.পরীক্ষার্থী সাদা সার্ট বা এক রংগের শার্ট পরতে পারেন।
ঘ. তবে খুব গাঢ বা রং-বেরঙের শার্ট পরা উচিত নয়।
ঙ.পোশাক অবশ্যই পরিস্কার পরিচ্ছন্ন হতে হবে।
চ.সার্টের কলার কয়লাযুক্ত বা তেল বা ঘামে যেন ভেজা না থাকে।
ছ.বোতামগুলো শার্টের রঙের সাথে মিল থাকলে ভাল হয়।
জ.শার্টের কোথাও বেতাম খালি আছে কিনা তা ভালভাবে পরীক্ষা করে দেখতে হবে।
ঝ.পরীক্ষার্থী স্যুট পরলে তাকে অবশ্যই নেকটাই পরতে হবে। কারণ, টাই ছাড়া স্যুট বেমানান।
ঞ.স্যুটের সাথে টাই মানানসই হওয়া বাঞ্চনীয়। গ্রীষ্মকালীন স্যুটের সাথে গরম টাই পরা উচিত নয়।
ট.স্যুট ও টাই খুব কারুকার্যময় ঝলমলে না হওয়া বাঞ্চনীয়।
ঠ.প্রার্থী বেঁটে হলে তাকে উপর থেকে নিচ দিকে ডোরা ডোরা দাগযুক্ত স্যুট পরা উচিত।
এতে তাকে কিছুটা লম্বা দেখাবে।
ড.প্রার্থী অতিরিক্ত লম্বা হলে তার আড়াআড়ি দিকে ডোরা ডোরা দাগযুক্ত স্যুট পরা উচিত। এতে তাকে কিছুটা কম লম্বা দেখাবে।
ঢ.পরীক্ষার্থী যে প্যান্ট পরবেন তাতে যেন পরিস্কার থাকে।
ন. পরীক্ষার্থী যে প্যান্ট পরবেন তাতে যেন ভাঁজ থাকে।
ত.মোজা প্যান্ট ও স্যুটের সাথে মিলিয়ে নেয়া ভাল।
থ.ছেঁড়া মোজা পরা উচিত নয়।
দ.মোজার ইলাস্টিক না থাকলেও যেন জুতার উপরে মোজা না জমা হয় সেদিন লক্ষ্য রাখতে হবে।
ধ.জুতা বেশ পরিস্কার ও চকচকে হওয়া বাঞ্চনীয়।
ণ.সাধারণ প্রয়োজনের জন্য একখানা রুমাল ব্যবহার করা যেতে পারে।
প.একটা ম্যাচ করা রুমাল কোটের পকেটে সুন্দরভাবে ভাঁজ করে রাখা যেতে পারে।
ফ.অতিরিক্ত ঘাম চুষে নেয়ার জন্য কিচু সুগন্ধি পউডার ঘাড়ের চারদিকে মুখমন্ডলে ও অন্যান্য প্রয়োজনে ব্যবহার করা যেতে পারে।
ব.পরিশেষে লক্ষ্য রাখতে হবে পরীক্ষার্থী যে পোশাক পরবেন তা যেন শালীন ও শোভন হয় এবং তার ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করার জন্য যথোপযুুক্ত হয়।
http://joinbddefense.blogspot.com/মৌখিক পরীক্ষার্থীর পোশাক পরিচ্ছেদ

Best regards,

Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

মৌখিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর প্রস্তুতি ( দৈহিক সাজসজ্জা)

মৌখিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর প্রস্তুতি ( দৈহিক সাজসজ্জা)
দৈহিক সাজসজ্জা : 
মৌখিক পরীক্ষায় যেহেতু পরীক্ষকগণের সামনে পরীক্ষার্থীকে উপস্থিত হতে হয়, সেকারণে দৈহিক সাজসজ্জার দিকে নজর দেয়া প্রত্যেক সচেতন পরীক্ষার্থীরই উচিত
এক্ষেত্রে তার কছিু নীতিমালা অনুসরণ করা উচিত। যেমন-
১.মাথার চুল অতিরিক্ত বড় হওয়া বাঞ্চনীয় নয়।
২. মাথার চুল খুব ছোট করাও বাঞ্চনীয় নয়।
৩. মাথার সুবাসিত ব্যবহার করা বাঞ্চনীয় নয়।
৪. মাথার চুল নিজের মত করে পরিপাটি করা বাঞ্চনীয়।
৫.নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নভাবে হাজির করা।
৬.গোঁফ পরিষ্কার ও সুন্দরভাবে ছেঁটে রাখা উচিত।
৭. যারা ধাঁড়ি রাখেন তাদের তা পরিপাটি করে রাখা উচিত।
৮. যারা দাঁড়ি রাখেন না তাদের শেভ করা উচিত।
৯. দাঁত পরিষ্কার রাখা উচিত যাতে দুর্গন্ধ না বেরোয়।
১০.নিজেকে সুন্দর ও নান্দনিক বিমুগ্ধতায় উপস্থাপনের জন্য অতিরক্ত পাউডার কিংবা অন্য কোন প্রসাধনী বেশি পরিমান ব্যবহার করা উচিত নয়।
http://joinbddefense.blogspot.com/মৌখিক পরীক্ষা দৈহিক সাজসজ্জা


Best regards,
Read More

পরীক্ষার্থীর গুণাবলী:

পরীক্ষার্থীর গুণাবলী:
পরীক্ষার্থীর গুণাবলী: 
মৌখিক পরীক্ষায় শুধুমাত্র নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের ওপর পরীক্ষার্থীর জ্ঞানের পরিমাপ করা হয় না বরং পরীক্ষার্থী সম্বন্ধে আরো ব্যাপক তথ্য সংগ্রহ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের সাথে মৌখিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত তথ্যগুলো একত্রিত করে প্রার্থীর যোগ্যতার একটি তালিকা তৈরি করা হয়ে থাকে। লিখিত পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী পরীক্ষকের সামনে থাকে না বলে লিখিত পরীক্ষার ফল থেকে তার সম্মন্ধে বিষয়বস্তুর জ্ঞান ছাড়া অন্য কোন তথ্য জানা সম্ভব হয় না। এ কারণে পরীক্ষার্থী সম্মন্ধে ব্যাপক তথ্য জানা ও দেখার উদ্দেশ্যে মৌখিক পরীক্ষা নেয়া হয়ে থাকে। এ কারণে একজন প্রার্থীর জন্য মৌখিক পরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এ পরীক্ষার মাধ্যমেই যেহেতু সে নিজেকে প্রকাশ করার সুযোগ বেশি পরিমাণ পায়, তাই এক্ষেত্রে তার গুণাবলী উপস্থাপনের জন্য তাকে তৎপর থাকতে হয়। যদিও বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য বিভিন্ন গুণাবলীর প্রয়োজন হয়, তবুও সাধারণত কতগুলো গুণ প্রায় সব চাকুরীর জন্যই প্রয়োজন হয়। এসব গুণাবলীর মধ্যে অন্যতম গুণাবলী হলো:
১.    শারীরিক গঠন: মৌখিক পরীক্ষার সময় পরীক্ষকগণ একজন প্রার্থীকে সরাসরি দেখার সুযোগ পান বলে তাঁরা প্রার্থীর শারীরিক গঠন ও দৈহিক সুস্থতা যাচাই করে থাকে।
একারণে একজন পরীক্ষার্থীর যথাযথ শারীরিক গঠন ও দৈহিক সুস্থতা একান্ত আবশ্যক।
২.আচার ব্যবহার : মৌখিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উত্তরদান ও কথোপকথনের মাধ্যমে তার সাধারণ ব্যবহার পরিমাপ করা হয়। তাই অনেক সময় পরীক্ষার্থীর সৌজন্যমূলক বা অসৌজন্যমূলক ব্যবহার তার সাফল্য বা বিফলতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। সে কারণে সংযত, শালীন, বিনয় আচার-ব্যবহার পরিমাপ করা হয়।
৩.বুদ্ধি : মৌখিক পরীক্ষায় সাফল্য অর্জনের জন্য বুদ্ধির পরিমাণ একটা গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। সাধারণত একজন প্রার্থীর শিক্ষাগত যোগ্যতাই তার বুদ্ধির প্রকাশ। তবে কথোপকথনের মাধ্যমে প্রার্থীর আচার-ব্যবহার, প্রতিযোজনের ক্ষমতা প্রবৃতি সম্মন্ধে অনেক কিছু জানতে পারা যায়। কোন বিশেষ প্রশ্নের উত্তরে প্রার্থী কিভাবে যুক্তি প্রদর্শন করে বা কি সিদ্ধান্তে উপনীত হয় তা থেকে তার বুদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়। তার যুক্তিগুলো কতটা পরিপক্ক জ্ঞানের বিকাশ পরীক্ষক তা যথাযথভাবে বিশ্লেষণ করে প্রার্থীর বুদ্ধির পরিমাণ স্থির করতে পারেন।
৪.সামাজিক প্রতিযোজনের ক্ষমতা: পরীক্ষকগণ পরীক্ষার্থী কর্তৃক উপস্থাপিত যাবতীয় তথ্যাবলী থেকে তার সামাজিক প্রতিযোজনের ক্ষমতা , সহযোগিতা সম্পর্কে ধারণা করতে চেষ্টা করেন। পরীক্ষকগণ দেখতে চান পরীক্ষার্থী স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে কোন গ্রুপ বা দলে স্থান বেছে নিয়ে নিজের সত্তাকে প্রদর্শন করতে পেরেছে কিনা। সে কখনও কোন রকম নেতৃত্ব দিতে পেরেছে কিনা, কোন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে কিনা। বয়স্কাউট বা রোভার স্কাউট ছিল কিনা বা অন্যান্য ছাত্রদের সাথে মিশতে বা আলাপচারিতা জমাতে পছন্দ করে কিনা ইত্যাদি। এসব কিছু পর্যবেক্ষণ করে একজন প্রার্থীর সামাজিক প্রতিযোজনের ক্ষমতা যাচাই করা হয়ে থাকে।
৫. নিজের প্রতি মনোভাব : প্রার্থী নিজের প্রতি কিরূপ মনোভাব পোষণ করে পরীক্ষকগণ তা পর্যবেক্ষণ করে থাকেন। গভীর বিবেচনার সাথে পরীক্ষকগণ পরীক্ষার্থীর নিজের প্রতি ধারণা বাস্তবের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কিনা তা যাচাই করে থাকে।
এক্ষেত্রে অনেক সময় পরীক্ষকগণ পরীক্ষার্থীর ভবিষ্যৎ জীবনের লক্ষ্য সম্মন্ধে জানতে চান। পরীক্ষার্থী যে চাকুরীর জন্য পরীক্ষা দিচ্ছে তাতে তার প্রকৃত আগ্রহ আছে কিনা তা জানতে চান। তার কি পছন্দ, কি অপছন্দ তা জানতে চান। তার কোন প্রিয় ব্যক্তিত্ব আছে কিনা, কোন বিশেষ মতবাদে সে বিশ্বাসী কিনা ইত্যাদি সম্পর্কেও পরীক্ষকগণ জানতে চান। আর এসবের মাধ্যমে পরীক্ষকগণ প্রার্থীর মনোভাব যাচাই করে থাকেন।
৬. কর্তৃপক্ষের প্রতি মনোভাব: অনেক পদে নিয়োগের জন্য কর্তৃপক্ষের প্রতি প্রার্থীর মনোভাব যাচাই করা হয়ে থাকে। প্রার্থীর বাড়ির অবস্থা কেমন, পিতামাতার সাথে তার কেমন সম্পর্ক, বন্ধু-বান্ধব ও আত্মীয় পরিজনের সাথে তার কোন নিবিড়তা, তার পরিবারে কোন অশান্তি আছে কিনা, সে কোন মনোকষ্টে ভোগে কিনা, জীবনে তাকে অমানবিক কষ্ট সইতে হয়েছে কিনা ইত্যাদি তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তার বর্তমান সম্পর্কে আরো বেশি তথ্য সংগ্রহ করা যেতে পারে। এবং এসবের মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের প্রতি তার মনোভাব পরীক্ষা করা যায়।
৭.আবেগের স্থিরতা : একজন প্রার্থীর আবেগের স্থিরতা নির্ণয়ের জন্য প্রার্থী অতীতে কিভাবে প্রতিকূল অবস্থা সত্ত্বেও সাফল্য লাভ করতে সক্ষম হয়েছে তা যাচাই করা হয়ে থাকে। প্রার্থীর পরীক্ষায় কৃতকার্যতা বা অকৃতকার্যতা অর্থনৈতিক সচ্ছলতা বা অস্চছলতা, পারিবারিক সমস্যা প্রভৃতি অবস্থায় প্রার্থী কি ব্যবহার করেছে তা আবেগের স্থিরতা নির্দেশক।
৮. অধ্যবসায় : পরীক্ষার্থী তার নিজের বিশ্বাস ও নীতি বা মতবাদকে বাস্তবায়নের জন্য প্রতিকূলতা সত্ত্বেও কর্তব্য কর্ম করে যেতে সক্ষম কিনা, সে অধ্যবসায়ী কিনা তা প্রার্থীর অভিজ্ঞতা থেকে ধারণা করতে পরীক্ষকগণ চেষ্টা করেন।
৯.প্রেরণা : ভাল কাজের উত্তম ফললাভ করার পর পরীক্ষার্থী অনুপ্রাণিত হন কিনা, কিংবা নিজ উদ্যোগ বা কাজের প্রশংসা পেয়ে তার মধ্যে স্পন্দন জাগে কিনা বা কোন ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি নতুন উদ্যমে কাজ করেন কিনা ইত্যাদি পরীক্ষকগণ যাচাই করে থাকেন।
১০.চিন্তাধারার সুস্থতা : নিজের প্রতি, পরিবার ও সমাজের প্রতি, দেশ ও দশের প্রতি স্রষ্টা ও সৃষ্টির প্রতি তার কি চিন্তা চেতনা এবং জীবন ও জগত সম্পর্কে তার কি মনোভাব এবং এসব চিন্তা চেতনায় সুস্থতা বজায় আছে কিনা তা পরীক্ষকগণ গুরুত্ব সহকারে যাচাই করে থাকেন।
১১. প্রকাশ ভঙ্গি : নিজেকে , নিজের মনন, মেধা-প্রতিভা ও বুদ্ধিমত্তাকে প্রার্থী কতটা পারঙ্গমতার সাথে উপস্থাপন করতে পারে তা পরীক্ষকগণ বিচার করে থাকে।
১২.দায়িত্ববোধ: নিজের ওপর অর্পিত যাবতীয় দায়িত্ব পালনে প্রার্থী কতটুকু আন্তরিক বিভিন্ন উপায়ে পরীক্ষকগণ তা যাচাই করে থাকেন।
১৩.আত্মবিশ্বাস : জীবন যুদ্ধে প্রার্থী কতটুকু সফল বা আস্থাশীল কিংবা নিজের আকাঙ্খাকে বাস্তবায়নে প্রার্থী কতটুকু আত্মবিশ্বাসী তা পরীক্ষকগণ যাচাই করে থাকে।
১৪.প্রফুল্লতা : প্রার্থীর যাবতীয় কর্মে সজীবতা, স্বচ্ছতা বা আনন্দিত প্রফুল্লতা আছে কিনা পরীক্ষকগণ তাও যাচাই করে থাকেন।
১৫.সংযম : কোন বিপদ-আপদে বা দায়িত্ব ও কর্তব্য, পালনের ক্ষেত্রে পরীক্ষার্থী সংযমের পরিচয় দেন কিনা পরীক্ষকগণ তাও লক্ষ্য করে থাকেন।
১৬.সাহস: কর্তব্য পালনে, কোন উদ্যোগ নিতে কিংবা কোন কর্মসূচী বাস্তবায়নে পরীক্ষার্থী সাহস ও দৃঢতা পোষণ করেন কিনা পরীক্ষকগণ তা যাচাই করে থাকেন।
১৭.প্রশাসনিক ক্ষমতা : প্রার্থীর প্রশাসনিক ক্ষমতা কেমন তা যাচাই করার জন্য পরীক্ষগণ পরীক্ষার্থীর জীবনের কর্মধারা বিশ্লেষণ করে থাকেন।

http://joinbddefense.blogspot.com/search/label/%E0%A6%AE%E0%A7%8C%E0%A6%96%E0%A6%BF%E0%A6%95%20%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE

১৮. নেতৃত্বদানের ক্ষমতা : ভবিষ্যতের কর্মপন্থা নির্ধারণ করা, কোন কাজ শুরু করার উদ্যম গ্রহণ করা, নিম্ন পদস্থ কর্মচারীর ও কর্মকর্তাদের কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবে বন্টন করে সমঝোতা সৃষ্টি করা, সাধারনভাবে নেতৃত্ব দেয়া, কোন কাজ ঠিকভাবে তদারক করা ইত্যাদির মাধ্যমে একজন প্রার্থীর নেতৃত্বদানের ক্ষমতা যাচাই করা হয়ে থাকে।






"Md Hridoy Hossain"
Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/

Read More

পরীক্ষার্থীর ত্রুটি ( Defense Guide)

পরীক্ষার্থীর ত্রুটি ( Defense Guide)
পরীক্ষার্থীর ত্রুটি

অনেক সময় দেখা যায় পরীক্ষার্থী কতগুলো ভুল বা ত্রুটি করে থাকেন। এসব ত্রুটি তার অকৃতকার্যতার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এসব ত্রুটির মধ্যে অন্যতম ত্রুটিগুলো হলো-
১. সাক্ষাৎকাার কক্ষে প্রবেশ ও বিদায় নেয়ার সময় সালাম না দেয়া।
২. নিজেকে জাহির করার মত আচরণ করা।
৩. আঙ্গুলের নখ দাঁত দিয়ে কাটা।
৪. যে কোন জিনিস নিয়ে খেলতে থাকা।
৫. পরীক্ষকগণকে প্রশ্ন করার সময় বাধা প্রদান করা।
৬. না জেনেও উত্তর জানার ভান করা।
৭. অবিবেচকের মত কথা বলা।
৮.‘এই ধরনের ’ ‘আপনি’ কিংবা ‘আমি’ ইত্যাদি অনর্গল বলতে থাকা।
৯. পরীক্ষকগণের প্রতি না তাকান।
১০. প্রশ্নকর্তাকে অবহেলা করা।
১১. মুখে কোন কিছু নিয়ে চিবান।
১২. নিজেকে অত্যন্ত চঞ্চল দেখান।
১৩. না থেমে অনবরত কথা বলা।
১৪. পরীক্ষকের প্রতি অত্যন্ত আক্রমণ প্রবণতা প্রকাশ করা।
১৫. লোক দেখান পোশাক পরিচ্ছদ পরিধান করা।
১৬. পোশাক বা স্বাস্থ্যের প্রতি উদাসীন থাকা।
১৭. হাতের ইশারায় বক্তব্য পেশ করা বা হাত নেড়েচেড়ে বক্তব্য দেয়া।
১৮. মুখ অপরিষ্কার রাখা এবং মুখ থেকে দুগন্ধ বের হওয়া।
১৯. এদিক-সেদিক তাকান।
২০. প্রশ্নের উত্তর দিতে বেশি সময় নেয়া।
২১. অবিরত পা নাড়াচাড়া করা।
২২. টেবিলের উপর হাত দিয়ে হিজিবিজি দাগকাটা।
২৩. অপরিষ্কার বা ইস্ত্রীবিহীন কাপড় পরা।
২৪. শার্টের বোতাম খোলা থাকা বা বুক দেখা যাওয়া।
২৫. চুল এলোমেলো রাখা এবং কপালের উপর চুল ঝুলে থাকা।
২৬. অযৌক্তিক এবং অশোভনভাবে নিজের যোগ্যতাকে প্রমাণ করার চেষ্টা করা।
২৭. না জেনে ভুল উত্তর দেয়া এবং তা নিয়ে তর্ক করা।




Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More

মৌখিক পরীক্ষায় ব্যর্থতার কারণ (Defense Guide)

মৌখিক পরীক্ষায় ব্যর্থতার কারণ (Defense Guide)


মৌখিক পরীক্ষায় অকৃতকার্যতার অনেকগুলো কারণের মধ্যে নি¤œ বর্ণিত কারণগুলো অন্যতম
.পুঁথিগত বা গ্রন্থগত বিদ্যার বাইরে না জানা: অনেক পরীক্ষার্থীদের দেখা যায় স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে কৃতিত্বপূর্ণ সার্টিফিকেট অর্জন করলেও পুঁথিগত বিদ্যার বাইরে তারা তেমন কিছুই জানে না তাদের জ্ঞান-বুদ্ধি পাঠ্যপুস্তকে নির্ধারিত সংকীর্ণতার মধ্যে আবদ্ধ থাকে ফলে মৌখিক পরীক্ষার মত সম্প্রসারিত মঞ্চে গিয়ে তারা বিফল হয়
.খন্ডিত জ্ঞান আহরণ : অনেক পরীক্ষার্থীকে দেখা যায় তাদের অর্জিত জ্ঞান সীমিত এবং খন্ডিত তারা যে বষিয়ের ওপর পড়াশুনা করেছেন সে বিষয় সম্পর্কে সুস্পষ্ঠ ধারণা না রেখে ভাসাবাসা বা ঝাপসা ধারনা পোষন করে ফলে তাদের দৃঢতা থাকে না সন্দেহ এবং অবিশ্বাসের দোলায় তারা দুলতে থাকে পরিণামে তাদের ব্যর্থতা অনিবার্য
http://joinbddefense.blogspot.com/ISSB.অলসতা এবং অনাগ্রহ : অনেক পরীক্ষার্থদের দেখা যায় কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের পাঠ শেষ করে পড়াশুনার সাথে তাদের আর কোন সম্পর্ক থাকে না অলসতা এবং অনাগ্রহ তাদের মধ্যে কাজ করে এই অলসতা এবং অনাগ্রহ তাদের ব্যর্থতার অন্যতম কারণ
. চর্চার অভাব: অনেক প্রার্থীরা স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপন করে কর্মজীবনের সন্ধানে বের হয়ে পড়াশুনার প্রতি আর কোন যোগাযোগ রাখে না ফলে চর্চার অভাবে পাঠ্য বিষয়গুলো অনেক পরিমাণে ভুলে যায় পরিণামে মৌখিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়
.দুর্বল চিত্ততা: দুর্বল চিত্তের অনেক পরীক্ষার্থীর পারিপার্শ্বিক প্রতিবেশ সম্পর্কে কোন সম্যক ধারণা থাকেনা যে জেলায় তার জন্ম সে জেলার গুরুত্বপূর্ণ স্থান, বিষয়, ব্যক্তিত্ব ইত্যাদি সম্পর্কে তার সুস্পষ্ট ধারণা থাকে না ফলে পরীক্ষকগণ যখন তার পারিপার্শ্বিক প্রতিবেশ সম্পর্কে জানতে চান তখন সে ব্যর্থতার পরিচয় দেয় পরিণামে সে অকৃকার্য হয়
.সমকালীন ঘটনাবলী সম্পর্কে অজ্ঞতা: মৌখিক পরীক্ষায় একজন প্রার্থীকে সমকালীন জাতীয় আন্তর্জাতিক বিষয় সম্পর্কে প্রশ্নকরা হয়ে থাকে কারণে সমসাময়িক সময় ঘটে যাওয়া জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিষয় সম্পর্কে জানতে হয় কেউ যদি তা না জানে তবে তার ব্যর্থতা অনিবার্য
. তাৎক্ষণিক পারঙ্গমতা : একজন পরীক্ষার্থীর বুদ্ধিমত্তা যাচাই করার জন্য তার উপস্থিত বুদ্ধি পরিমাপ করা হয়ে থাকে পরীক্ষার্থী যদি দৃঢতার সাথে তার সামনে উপস্থাপিত সমস্যাটির তাৎক্ষণিক সমাধান দিতে ব্যর্থ হয় তবে তার অকৃকার্যতা সুনিশ্চিত



Join BD Defense - Know Thyself
Be a Fearless Hero
http://joinbddefense.blogspot.com/
Read More