ISSB দ্বারা ‘Inter Service Selection Board/ আন্তঃবাহিনী নির্বাচনী পর্যদ’ বুঝায়। অর্থাৎ সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন পদে প্রার্থী বাছাই করার জন্য এটি একটি নির্বাচনী বোর্ড।
এই বোর্ড প্রার্থী নির্বাচনের জন্য বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিয়ে থাকে। যেমন-
ক. স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার। এটি দু’দফায় হয়। সর্ব প্রথমে ও সর্বশেষে। যথাক্রমে : প্রাথমিক ও চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার নামে।
খ. লিখিত পরীক্ষা।
গ. বুদ্ধিমত্তা (I, Q) পরীক্ষা।
ঘ. মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা ও
ঙ. শারীরিক সামর্থ্য যাচাই।
বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আর্মি, এয়ারফার্স ও নেভির অফিসার পদে; আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল সার্ভিস, আর্মড ফোর্সেস নাসির্ং সার্ভিসে ( এ এফ. এন. এস. ) এবং এডুকেশন, ইঞ্জিনিয়ার্স ও মেডিকেল কোরে যোগদানেচ্ছুক সকল প্রার্থী/ প্রার্থীনিকে ISSB ইন্টারভিউতে উত্তীর্ণ হতে হয়।
উপরোক্ত সার্ভিস সমূহে প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ISSB ইন্টারভিউ হচ্ছে তৃতীয় কার্যক্রম।
এর পূর্বে ছিল প্রাথমিক নির্বাচন ও লিখিত পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হয়েছে শুধু তাদেরকেই ISSB ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হয়।
দেশব্যাপী ১১টি কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা এবং তৎপূর্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হলেও একমাত্র ঢাকা সেনানিবাসেই ISSB ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হয়।
ক্যাডেট কলেজের কতিপয় প্রার্থী ও বিএনসিসি ক্যাডেট ছাড়া অন্য কারো পক্ষেই ISSB ইন্টারনভিউ সম্মন্ধে কোন ধারণা করা বা অনুশীলন থাকার কথা নয়। কেননা ওঝঝই ইন্টারভিউ টেস্ট আইটেমগুলো সম্পূর্ণ ভিন্নধরনের। সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছাত্র/প্রার্থীরা এ সব টেস্ট সম্মন্ধে সাধারণত কল্পনাও করে না বা স্বপ্নেও দেখে না। এ এক সম্পূর্ণ নতুন জগত। নতুন ধরনের পরীক্ষা পদ্ধতি। ISSB ইন্টারভিউ টেস্টসমূহের অপরিচিত এবং শারীরিক কার্যক্রমে ব্যায়ামের অনভ্যস্তরা প্রার্থীদের মনে যথেষ্ট র্ভীতি ও সংশয় সৃষ্টি করে। ডিফেন্স গাইড অনুসরণে প্রার্থী/প্রাথিনীদের মন থেকে এই সংশয় ও ভীতি দূর হয়ে যাবে।
ISSB ইন্টারভিউর জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদেরকে চিঠি মারফতে তাকে ঢাকা সেনানিবাসের ঠিক কোন জায়গায় কবে/ কখন ও আনুসঙ্গিক কি কি জিনিসি পত্র নিয়ে উপস্থিত হতে হবে তা জানিয়ে দেয়া হয়।
ISSB ইন্টারভিউর জন্য উপস্থিত প্রার্থীকে ইন্টারভিউর স্থানে 3/4 দিন অবস্থানের প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হয়। ইন্টারভিউর মূল কার্যক্রম চলে ৩ দিন ধরে। ISSB ইন্টারভিউর সকল কার্যক্রমকে ঐ ৩ দিনে ভাগ করে নেয়া হয়।
প্রথম দিনের প্রথমমাংশে আই কিউ (I, Q) এবং Personal Memorable incident/দেশের চলতি কোন সমস্যার উপর চধৎধমৎধঢ়যParagraph লেখার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মূলত I.Q. Test এর ফলাফেলের উপর নির্ভর করে কম বুদ্ধিসম্পন্ন প্রার্থীদের বাদ দেয়া হয়। দিনের দিত্বীয়াংশের I.Q. Test এ টিকে যাওয়া প্রার্থীদের Psychological Test অনুষ্টিত হয়।
দ্বিতীয় দিন সবচেয়ে বেশি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে ব্যক্তিগত বক্তৃতা, দলগত আলোচনা ডেপুটি প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্টের মৌখিক পরীক্ষা তাছাড়াও মাঠ পর্যায়ের শারীরিক কার্যক্রমের মধ্যে অর্ধদলীয় কার্য বক্তিগত প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।
উপযুক্ত কার্যক্রমসমূহ থেকে একজন প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তার প্রখরতা, শারীরিক সক্ষমতা এবং মনস্তত্ত্বের পর্যায় অনুধাবন করার চেষ্টা করা হয়। তৃতীয় দিনে প্ল্যানিং টেস্ট কমান্ড টাস্ক ও আত্ম সমালোচনা রয়েছে। এ সব কার্যক্রম থেকে একজন প্রার্থীর তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধানের যথার্থ পরিকল্পনা করার বিচক্ষণতা এবং নেতৃত্বদানের ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়ে থাকে।
ঢাকা সেনানিবাসে ৩ দিন ধরে পরিচালিত কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন প্রার্থীর
১.বুদ্ধিমত্তা
২.মনস্তত্ত্ব
৩.সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা প্রস্তুত করা ও নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা
৪.শারীরিক সামর্থ্য এবং ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষমতা যাচাই করে থাকে।
উপযুক্ত সকল বিষয়ে ভাল নম্বর পেতে হলে একজন প্রার্থীকে নিয়মিত পাঠ গ্রহণ ও মাঠ পর্যায়ের অনুশীলন নিতে হবে। আমাদের এই ওয়েব সাইট অনুসরণ করলে লিখিত ও মৌখিক অংশে পূর্ণ সাফল্য লাভের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা থাকবে। তাছাড়া প্রার্থীকে মাঠ পর্যায়ের বিষয়গুলো স¤œন্ধে স্বচ্ছ ধারণা দেবে।
Best regards,
এই বোর্ড প্রার্থী নির্বাচনের জন্য বিভিন্ন ধরনের পরীক্ষা নিয়ে থাকে। যেমন-
ক. স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার। এটি দু’দফায় হয়। সর্ব প্রথমে ও সর্বশেষে। যথাক্রমে : প্রাথমিক ও চূড়ান্ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার নামে।
খ. লিখিত পরীক্ষা।
গ. বুদ্ধিমত্তা (I, Q) পরীক্ষা।
ঘ. মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা ও
ঙ. শারীরিক সামর্থ্য যাচাই।
বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর আর্মি, এয়ারফার্স ও নেভির অফিসার পদে; আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল সার্ভিস, আর্মড ফোর্সেস নাসির্ং সার্ভিসে ( এ এফ. এন. এস. ) এবং এডুকেশন, ইঞ্জিনিয়ার্স ও মেডিকেল কোরে যোগদানেচ্ছুক সকল প্রার্থী/ প্রার্থীনিকে ISSB ইন্টারভিউতে উত্তীর্ণ হতে হয়।
উপরোক্ত সার্ভিস সমূহে প্রার্থী নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ISSB ইন্টারভিউ হচ্ছে তৃতীয় কার্যক্রম।
এর পূর্বে ছিল প্রাথমিক নির্বাচন ও লিখিত পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হয়েছে শুধু তাদেরকেই ISSB ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হয়।
দেশব্যাপী ১১টি কেন্দ্রে লিখিত পরীক্ষা এবং তৎপূর্বে প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠিত হলেও একমাত্র ঢাকা সেনানিবাসেই ISSB ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হয়।
ক্যাডেট কলেজের কতিপয় প্রার্থী ও বিএনসিসি ক্যাডেট ছাড়া অন্য কারো পক্ষেই ISSB ইন্টারনভিউ সম্মন্ধে কোন ধারণা করা বা অনুশীলন থাকার কথা নয়। কেননা ওঝঝই ইন্টারভিউ টেস্ট আইটেমগুলো সম্পূর্ণ ভিন্নধরনের। সাধারণ জীবন যাপনে অভ্যস্ত ছাত্র/প্রার্থীরা এ সব টেস্ট সম্মন্ধে সাধারণত কল্পনাও করে না বা স্বপ্নেও দেখে না। এ এক সম্পূর্ণ নতুন জগত। নতুন ধরনের পরীক্ষা পদ্ধতি। ISSB ইন্টারভিউ টেস্টসমূহের অপরিচিত এবং শারীরিক কার্যক্রমে ব্যায়ামের অনভ্যস্তরা প্রার্থীদের মনে যথেষ্ট র্ভীতি ও সংশয় সৃষ্টি করে। ডিফেন্স গাইড অনুসরণে প্রার্থী/প্রাথিনীদের মন থেকে এই সংশয় ও ভীতি দূর হয়ে যাবে।
ISSB ইন্টারভিউর জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদেরকে চিঠি মারফতে তাকে ঢাকা সেনানিবাসের ঠিক কোন জায়গায় কবে/ কখন ও আনুসঙ্গিক কি কি জিনিসি পত্র নিয়ে উপস্থিত হতে হবে তা জানিয়ে দেয়া হয়।
ISSB ইন্টারভিউর জন্য উপস্থিত প্রার্থীকে ইন্টারভিউর স্থানে 3/4 দিন অবস্থানের প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হয়। ইন্টারভিউর মূল কার্যক্রম চলে ৩ দিন ধরে। ISSB ইন্টারভিউর সকল কার্যক্রমকে ঐ ৩ দিনে ভাগ করে নেয়া হয়।
প্রথম দিনের প্রথমমাংশে আই কিউ (I, Q) এবং Personal Memorable incident/দেশের চলতি কোন সমস্যার উপর চধৎধমৎধঢ়যParagraph লেখার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মূলত I.Q. Test এর ফলাফেলের উপর নির্ভর করে কম বুদ্ধিসম্পন্ন প্রার্থীদের বাদ দেয়া হয়। দিনের দিত্বীয়াংশের I.Q. Test এ টিকে যাওয়া প্রার্থীদের Psychological Test অনুষ্টিত হয়।
দ্বিতীয় দিন সবচেয়ে বেশি টেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে ব্যক্তিগত বক্তৃতা, দলগত আলোচনা ডেপুটি প্রেসিডেন্ট ও প্রেসিডেন্টের মৌখিক পরীক্ষা তাছাড়াও মাঠ পর্যায়ের শারীরিক কার্যক্রমের মধ্যে অর্ধদলীয় কার্য বক্তিগত প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।
উপযুক্ত কার্যক্রমসমূহ থেকে একজন প্রার্থীর বুদ্ধিমত্তার প্রখরতা, শারীরিক সক্ষমতা এবং মনস্তত্ত্বের পর্যায় অনুধাবন করার চেষ্টা করা হয়। তৃতীয় দিনে প্ল্যানিং টেস্ট কমান্ড টাস্ক ও আত্ম সমালোচনা রয়েছে। এ সব কার্যক্রম থেকে একজন প্রার্থীর তাৎক্ষণিক সমস্যা সমাধানের যথার্থ পরিকল্পনা করার বিচক্ষণতা এবং নেতৃত্বদানের ক্ষমতা পরিমাপ করা হয়ে থাকে।
ঢাকা সেনানিবাসে ৩ দিন ধরে পরিচালিত কার্যক্রমের মাধ্যমে একজন প্রার্থীর
১.বুদ্ধিমত্তা
২.মনস্তত্ত্ব
৩.সমস্যা সমাধানের পরিকল্পনা প্রস্তুত করা ও নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা
৪.শারীরিক সামর্থ্য এবং ইংরেজিতে কথা বলার ক্ষমতা যাচাই করে থাকে।
উপযুক্ত সকল বিষয়ে ভাল নম্বর পেতে হলে একজন প্রার্থীকে নিয়মিত পাঠ গ্রহণ ও মাঠ পর্যায়ের অনুশীলন নিতে হবে। আমাদের এই ওয়েব সাইট অনুসরণ করলে লিখিত ও মৌখিক অংশে পূর্ণ সাফল্য লাভের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা থাকবে। তাছাড়া প্রার্থীকে মাঠ পর্যায়ের বিষয়গুলো স¤œন্ধে স্বচ্ছ ধারণা দেবে।
Best regards,